আজকের সেহরির শেষ সময় নোয়াখালী জেলা
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা আপনারা সবাই কেমন আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমরাও ভালো আছি আর আমরা আজকে আপনাদের প্রিয় ওয়েব সাইটে আলোচনা করব নোয়াখালী জেলার আজকের সেহরির শেষ সময় নিয়ে
রমজান মাস বাদেই অনেকেই নফল রোজা দিয়ে থাকে, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য আদায় করে থাকে। আর নফল রোজা গুলো অনেকেই সেহরির সময় বা ইফতারের সময় না জানা থাকার কারণে বিশ্ব বিখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগলে সার্চ করে থাকে।
নোয়াখালী জেলার আজকের সেহরির শেষ সময়
প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা আপনারা যারা নোয়াখালী জেলার সেহরীর শেষ সময় অনলাইনে খুজতেছেন, তাদের জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি আমরা এই আর্টিকেলে নোয়াখালী জেলার আজকের সেহরির শেষ সময় তুলে ধরেছি তাই আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি স্কিপ করে না পড়ে ভালোভাবে পড়বেন, আবার অনেকেই আইয়ামে বীজের রোজা দিয়ে থাকে, প্রত্যেক মাসের মধ্যভাগে তবে নফল রোজা অনেকেই দিয়ে থাকে প্রত্যেক মাসে।
নোয়াখালী জেলার আজকের সেহরির শেষ সময় ৪.০০
রোজা নিয়ে হাদিস
রোজা নিয়ে অনেক হাদিস রয়েছে, আমরা রোজা নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ হাদিস আমাদের এই আর্টিকেলে তুলে ধরা চেষ্টা করেছি, যা এই হাদিসগুলো থেকে আপনারা রোজা সম্পর্কে রোজার ফজিলত সম্পর্কে জানতে পারবেন, নিচে তা পর্যায়ক্রমে দেওয়া হল —
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, রোজা ঢালস্বরূপ। তোমাদের কেউ কোনোদিন সিয়াম পালন করলে তার মুখ থেকে যেন অশ্লীল কথা বের না হয়। কেউ যদি তাকে গালমন্দ করে অথবা ঝগড়ায় প্ররোচিত করতে চায় সে যেন বলে, আমি রোজা পালনকারী। (সহিহ বুখারি : ১৮৯৪, সহিহ মুসলিম : ১১৫১)
হজরত আবু সাইদ (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যে বান্দা আল্লাহর পথে একদিন মাত্র রোজা রাখবে, সেই বান্দাকে বিনিময়ে আল্লাহতায়ালা জাহান্নাম থেকে ৭০ বছরের পথ পরিমাণ দূরত্বে রাখবেন। (বুখারি, হাদিস : ২৮৪০)
হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবী করিম (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে ব্যক্তি পরিপূর্ণ বিশ্বাস ও পর্যালোচনাসহ রমজান মাসের রোজা পালন করবে, তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী গুণাহ মাফ করে দেওয়া হবে। (সহিহ বুখারি : ৩৮, সহিহ মুসলিম : ৭৬০)
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, কিয়ামতের দিন রোজা ও কোরআন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, হে আমার প্রতিপালক, আমি তাকে পানাহার ও যৌনকর্ম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন।
কোরআন বলবে, আমি তাকে রাতের ঘুম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন। নবী কমির (সা.) বলেন, অতএব উভয়ের সুপারিশই গৃহীত হবে। (মুসনাদে আহমাদ, সহিহ তারগিব, হাদিস : ৯৬৯)
হজরত সাহল বিন সাদ (রা.) থেকে বর্ণিত। তিনি বলেছেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেন, জান্নাতের একটি দরজা আছে, একে রাইয়ান বলা হয়। এই দরজা দিয়ে কিয়ামতের দিন একমাত্র রোজা পালনকারী ব্যক্তিই জান্নাতে প্রবেশ করবে। তাদের ছাড়া অন্য কেউ এই পথে প্রবেশ করবে না।