খাগড়াছড়ি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী ২০২৫
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় মুসলিম ভাই ও বোনেরা আপনারা সবাই কেমন আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমরাও ভালো আছি, আর আজকে আমরা আলোচনা করব খাগড়াছড়ি জেলার সেহেরী ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৫ নিয়ে আমরা প্রত্যেকটি মুসলমান রমজান মাসে ৩০ টি রোজা আল্লাহর উদ্দেশ্যে পালন করে থাকি। আর এই রোজাগুলো রাখতে হলে অবশ্যই সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি যারা আবশ্যজনক।
খাগড়াছড়ি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি নিয়ে আপনি যদি অনলাইনে খুঁজে থাকেন তাহলে আপনি একেবারেই ঠিক জায়গায় রয়েছেন। আপনি আমাদের এই আর্টিকেল থেকে খাগড়াছড়ি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি ২০২৫ সংগ্রহ করতে পারবেন। সেজন্য আপনাকে অবশ্যই আর্টিকেলটি ধীর স্থির ভাবে পড়তে হবে। তাহলে আপনি খাগড়াছড়ি জেলার সেহরি ও ইফতারের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচি সংগ্রহ করতে পারবেন।
খাগড়াছড়ি জেলার ইফতারের সময়সূচি
আপনি যদি খাগড়াছড়ি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি অনলাইনে খুঁজে থাকেন, তাহলে আপনি আমাদের এই আর্টিকেল থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন। কারণ আমরা এই আর্টিকেলে ২০২৫ রমজানের খাগড়াছড়ি জেলার সেহরি ইফতারের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচী তুলে ধরেছি, এই আর্টিকেলে তাই মুসলিম ভাইয়েরা আপনারা যারা খাগড়াছড়ি জেলার ইফতারের সময়সূচি পূর্ণাঙ্গ জানেন না তাদের জন্য আমাদের এই আর্টিকেলটি, আর রোজা রাখার জন্য অবশ্যই সেহেরী ও ইফতার এর সময়সূচি জেনে রাখতে হবে, কারণ কখন সেহেরীর শেষ সময় আর ইফতারের সময় কখন তা একজন রোজাদার ব্যক্তির জন্য জানা আবশ্য জনক তাই আমাদের সকলের উচিত পুরো মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জেনে রাখা খাগড়াছড়ি জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি নিচে ক্যালেন্ডার আকারে দেওয়া হল।
রমজানের ফজিলত নিয়ে হাদিস
আমরা দেখেছি অনেকেই রমজানের ফজিলত নিয়ে হাদিস অনলাইনে খুঁজে থাকে, বিশেষ করে এ রমজান মাসে অনেকেই হাদিস ও কোরআন শরীফ বেশি তেলাওয়াত করে আর অনেকেই রমজানের ফজিলত নিয়ে হাদিস খুঁজে থাকে তাই আমরা চেষ্টা করেছি এই আর্টিকেলে রমজানের ফজিলত নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ হাদিস এই আর্টিকেলে তুলে ধরার নিচে তা পর্যায়ক্রমে সুন্দর ভাবে দেওয়া হল —
আল্লাহ রোজাদারকে ক্ষমা করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে ব্যক্তি ঈমানসহ সাওয়াবের আশায় রমজানের রোজা পালন করবে, তার অতীতের সব গুনাহ মাফ করা হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০১)
রমজান হলো মুমিনের আনন্দের মাস। মহানবী (সা.) বলেন, ‘রোজাদারের জন্য আছে দুটি আনন্দ। এক আনন্দ হলো যখন সে ইফতার করে, আরেক আনন্দ হলো, যখন সে তার প্রতিপালকের সঙ্গে মিলিত হবে।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৭৪৯২)
রমজান জাহান্নাম থেকে মুক্তির মাস। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ প্রতিদিন ইফতারের সময় কতিপয় বান্দাকে জাহান্নাম থেকে মুক্তি দেন এবং তা প্রতি রাতেই হয়ে থাকে।’ (সুনানে ইবনে মাজাহ, হাদিস : ১৬৪৩)
যারা রোজা রাখে, আল্লাহ ভালোবাসেন। নিচের হাদিসে সেই ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে। নবীজি (সা.) বলেন, ‘সেই মহান সত্তার শপথ! যার হাতে মুহাম্মদের প্রাণ, অবশ্যই রোজাদারের মুখের গন্ধ আল্লাহর কাছে মিসকের ঘ্রাণের চেয়েও উত্তম।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০৪)
মহান আল্লাহ রমজান মাসে মুমিনের পাপ মার্জনা করেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ এক জুমা থেকে অন্য জুমা এবং উভয়ের মধ্যবর্তী সময়ের সব গুনাহর জন্য কাফফারা হয়ে যায়, যদি সে কবিরা গুনাহয় লিপ্ত না হয়।’ (সহিহ মুসলিম, হাদিস : ৪৩৮)
প্রতিটি নেক আমলের পুরস্কার আছে। তবে রোজাদারের জন্য আল্লাহ বিশেষ পুরস্কার রেখেছেন। হাদিসে কুদসিতে মহান আল্লাহ বলেন, ‘আদমসন্তানের প্রতিটি আমল তার জন্য, কিন্তু রোজা এর ব্যতিক্রম। কেননা তা আমার জন্য এবং আমিই তার প্রতিদান দেব।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ১৯০৪)