চাঁদপুর জেলার রমজানের সময়সূচি ২০২৫
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় মুসলিম ভাইয়েরা আপনারা সবাই কেমন আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমরাও ভালো আছি। আল্লাহর অশেষ রহমতে আমরা আজকে আবারো এই ওয়েবসাইটে আরও একটি নতুন আর্টিকেল নিয়ে হাজির হয়েছি, আপনাদের মাঝে আর আজকের আর্টিকেল টপিক টি হল চাঁদপুর জেলার রমজানের সময়সূচী ২০২৫ নিয়ে।
চাঁদপুর জেলার রমজানের সময়সূচী ২০২৫ আপনারা যারা অনলাইনে খুজতেছেন, তাদেরকে বলব আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলে এসে খুব ভালো কাজ করেছেন, কেননা আমরা এই আর্টিকেলে ২০২৫ রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি সুন্দরভাবে তুলে ধরেছি চাঁদপুর জেলার।
২০২৫ এ রমজান কবে থেকে শুরু
২০২৫ এ রমজান সম্ভাব্য ডেট হচ্ছে ১ মার্চ ২০২৫ আপনারা যারা ২০২৫ এ রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি অনলাইনে খুঁজতেছেন, তাদেরকে বলবো আপনারা বর্তমান ঠিক জায়গায় অবস্থান করতেছেন, আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে ২০২৫ এ রমজান কবে শুরু হবে পূর্ণাঙ্গ সময়সূচী আমাদের এই আর্টিকেল থেকে সংগ্রহ করতে পারবেন।
২০২৫ চাঁদপুর জেলার রমজানের সময়সূচী
২০২৫ চাঁদপুর জেলার রমজানের সময়সূচী আপনি যদি অনলাইনে খুঁজে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি কারণ আমরা চাঁদপুর জেলার 2025 রমজানের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচী আমরা এই আর্টিকেলে তুলে ধরেছি, তাই আর্টিকেলটি স্কিপ না করে ভালোভাবে পড়ুন এবং চাঁদপুর জেলার রমজানের সময়সূচী সংগ্রহ করুন।
রমজানের ফজিলত নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ কিছু হাদিস
রমজানের গুরুত্ব ও ফজিলত নিয়ে অনেক হাদিস রয়েছে তার মধ্য থেকে আমরা কিছু সংখ্যক রোজার ফজিলত নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ হাদিস আমরা এই আর্টিকেলে তুলে ধরেছি নিচে তা দেওয়া হলো —-
হজরত হুজায়ফা (রা.) বলেন, আমি মহানবী (সা.)-কে বলতে শুনেছি, ‘মানুষের পরিবার, ধন-সম্পদ ও প্রতিবেশীর ব্যাপারে ঘটিত বিভিন্ন ফেতনা ও গুনাহর কাফফারা হলো নামাজ, রোজা ও সদকা।’ (বুখারি, হাদিস: ১৮৯৫)
হজরত সাহল ইবনে সাআদ (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘জান্নাতের এক প্রবেশদ্বার রয়েছে, যার নাম রাইয়ান। কিয়ামতের দিন ওই প্রবেশদ্বার দিয়ে রোজাদারগণ প্রবেশ করবে। তারা ছাড়া আর কেউই ও দরজা দিয়ে প্রবেশ করবে না। বলা হবে, ‘কোথায় রোজাদারগণ?’ সুতরাং তারা ওই দরজা দিয়ে (জান্নাতে) প্রবেশ করবে। এর পর যখন তাদের সর্বশেষ ব্যক্তি প্রবেশ করবে, তখন সেই দরজা বন্ধ করা হবে। ফলে তা দিয়ে আর কেউই প্রবেশ করতে পারবে না।’ (বুখারি, হাদিস: ১৮৯৬)
হজরত আবু সাইদ (রা.) বর্ণনা করেন, রাসুলুল্লাহ (সা.) বলেন, ‘যে বান্দা আল্লাহর পথে একদিন মাত্র রোজা রাখবে, সেই বান্দাকে আল্লাহ বিনিময়ে জাহান্নাম থেকে ৭০ বছরের পথ পরিমাণ দূরত্বে রাখবেন।’ (বুখারি, হাদিস: ২৮৪০)
হজরত উসমান বিন আবুল আস থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) এরশাদ করেন, ‘রোজা জাহান্নাম থেকে বাঁচার জন্য ঢালস্বরূপ; যেমন যুদ্ধের সময় নিজেকে রক্ষা করার জন্য তোমাদের ঢাল থাকে।’ (মুসনাদে আহমাদ, সহিহুল জামিউস সাগির, হাদিস: ৩৮৭৯)
হজরত আবদুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) এরশাদ করেন, ‘কিয়ামতের দিন রোজা ও কোরআন বান্দার জন্য সুপারিশ করবে। রোজা বলবে, ‘হে আমার প্রতিপালক, আমি তাকে পানাহার ও যৌনকর্ম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন।’ কোরআন বলবে, ‘আমি তাকে রাতের ঘুম থেকে বিরত রেখেছিলাম। সুতরাং তার ব্যাপারে আমার সুপারিশ গ্রহণ করুন।’ মহানবী (সা.) আরও বলেন, ‘অতএব উভয়ের সুপারিশ গৃহীত হবে।’ (মুসনাদে আহমাদ, সহিহ তারগিব, হাদিস: ৯৬৯)
হজরত আবু উমামা (রা.) বর্ণনা করেন, আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমাকে এমন কোনো আমলের আজ্ঞা করুন; যার বিনিময়ে আল্লাহ আমাকে লাভবান করবেন।’ (অন্য এক বর্ণনায় আছে, ‘যার মাধ্যমে আমি জান্নাত যেতে পারব’) তিনি বললেন, ‘তুমি রোজা রাখো। কারণ, এর সমতুল্য কিছু নেই।’ পুনরায় আমি বললাম, ‘হে আল্লাহর রাসুল, আমাকে কোনো আমলের আদেশ করুন।’ তিনি পুনরায় একই কথা বললেন, ‘তুমি রোজা রাখো। কারণ, এর সমতুল্য কিছু নেই।’ (নাসায়ি, সহিহ্ তারগিব, হাদিস: ৯৭৩)