বান্দরবন জেলার রমজানের সময়সূচি ২০২৫
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম
আসসালামু আলাইকুম হ্যালো মুসলিম ভাইয়েরা আপনারা সবাই কেমন আছেন আলহামদুলিল্লাহ আমরাও ভালো আছি আজকে আমরা বান্দরবান জেলার রমজানের পূর্ণাঙ্গ সময়সূচী 2025 আর্টিকেলটি সাজিয়েছি, যা আপনাদের বান্দরবান জেলার জন্য খুবই জরুরি একটি বিষয় কারণ রমজান ১ এ মার্চ ২০২৫ শুরু হতে যাচ্ছে আর এই রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানা সকলের জন্য আবশ্যজনক।
রমজান মাসে সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি জানা না থাকলে অনেক সময় সেহেরী করতে বিলম্ব হয়ে যায় আর বিলম্ব করে সেহেরি করা রোজার ফরজ ভালো মত আদায় হয় না। তাই আমাদের সকলের রমজানের সেহেরী ও ইফতারের সময়সূচী জানা আবশ্যকজনক।
বান্দরবান জেলার রমজানের সময়সূচী ২০২৫
বান্দরবান জেলার রমজানের সময়সূচি আপনি যদি অনলাইনে খুঁজে থাকেন, তাহলে আপনার জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে বান্দরবান জেলার রমজানের সময়সূচী সেহরি ও ইফতারের সময়সূচী জেনে নিতে পারবেন। আমরা প্রতিটি বছর একটি মাস সিয়াম সাধনা করে থাকি আর এই সিয়াম সাধনা পালন করার জন্য সেহেরী ও ইফতারের সময়সূচি আমাদের জানতে হয়। তাছাড়া সেহেরী ও ইফতার আমাদের সময় মতো আদায় করতে হয় সেহেরি ও ইফতার এর সময়সূচি আপনার যদি জানা না থাকে তাহলে আপনি সময়মতো সেহরি ও ইফতার করতে পারবেন না। বিশেষ করে ইফতারের সময়সূচি আপনারা যদি ঠিকমতো জানা না থাকে তাহলে আপনাকে তাড়াহুড়া করে ইফতার করতে হবে অনেকেই অনেক সময় ইফতারের সময়সূচি জানা না থাকার কারণে আমরা দেখেছি ইফতারের সময় তাড়াহুড়া করে ইফতার করে থাকে। আর এভাবে ইফতার করা ঠিক না আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) বলেছেন যে তোমরা ইফতারের পূর্বে সকল কাজ বাদ দিয়ে ইফতার নিয়ে বসে থাকো আজানের অপেক্ষায় কক্সবাজার জেলার সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি নিচে দেওয়া হলো —
রোজা কি কি কারনে ভঙ্গ হয়ে যায়
রমজান মাস আসলেই আমরা আল্লাহর ইবাদতে মশগুল হয়ে যায় এবং হাদিস কোরআন তেলাওয়াত করে থাকে শুধু তাই নয় রমজান আসলে আমরা নিজেকে পরিবর্তন করার চেষ্টা করে থাকি এবং এক মাস ভালোভাবে সিয়াম সাধনা পালন করার চেষ্টা করে থাকি। আর এই সিয়াম সাধনা ভঙ্গের কতগুলো কারণ রয়েছে আর এই কারণগুলো অনেকেই জানে না। অর্থাৎ রোজা দিয়ে যাচ্ছে কিন্তু কি কি কারণে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায় তা না জানার কারণে রোজা হয় না তাই আমাদের সকলের জানা উচিত রোজা কি কি কারনে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায় নিচে কারণগুলো তুলে ধরা হলো —
১. খাদ্য বা পানীয় গ্রহণ – রোজা ভঙ্গের সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো ইচ্ছাকৃতভাবে খাদ্য বা পানীয় গ্রহণ করা। এটি মুখ দিয়ে হতে পারে, কিংবা নাক বা অন্য কোনো মাধ্যম দিয়ে হতে পারে।
২. স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক – রোজা অবস্থায় ইচ্ছাকৃতভাবে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়। এ ক্ষেত্রে কাজা এবং কাফফারা উভয়ই আদায় করতে হয়।
৩. বমি – ইচ্ছাকৃতভাবে বমি করলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়। তবে অনিচ্ছাকৃতভাবে বমি হলে রোজা ভঙ্গ হয় না।
৪. ঋতুমতী বা নিফাস (প্রসবজনিত রক্তস্রাব) হওয়া – নারীদের ক্ষেত্রে রোজা অবস্থায় ঋতুমতী হওয়া বা নিফাস হলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়। এ সময় রোজা রাখা বৈধ নয়।
৫. রক্ত বা অন্য কোনো তরল শিরায় প্রবেশ করানো – যদি কোনো ইনজেকশন বা ড্রিপের মাধ্যমে খাদ্য বা পানীয়ের মতো কোনো তরল শিরায় প্রবেশ করানো হয়, তাহলে রোজা ভঙ্গ হয়ে যাবে।
৬. ইচ্ছাকৃতভাবে বীর্যপাত – ইচ্ছাকৃতভাবে হস্তমৈথুন বা অন্য কোনো উপায়ে বীর্যপাত ঘটালে রোজা ভঙ্গ হয়ে যায়।
৭. ধূমপান -রোজা অবস্থায় ধূমপান করা রোজা ভঙ্গের অন্যতম প্রধান কারণ। ধূমপান থেকে রোজাকে মুক্ত রাখা জরুরি।